কাইয়ুম চৌধুরী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও জিয়া স্মৃতি পাঠাগার চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান উপদেষ্টা ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, বই মানুষকে আলোকিত করে। বই পড়ার মাধ্যমে নিজেকে আলোকিত করা সম্ভব। জিয়া স্মৃতি পাঠাগার সেই সুযোগ সৃষ্টি করছে। নতুন প্রজন্মকে জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বীত্বে গাতা সঠিক ইতিহাস জানার সুযোগ করে দিতে হবে। ১৯৭১ সালের মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা মুক্তি পাগল জনতাকে ঝাঁপিয়ে পড়ার সাহস যুগিয়ে ছিল। স্বাধীনতার পরবর্তী জিয়ার খলকাটা কর্মসূচি দেশের অর্থনীতিতে প্রথম সমরিদ্ব করার সুযোগ করে দিয়েছিল।
তিনি বলেন,জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে সহায়তা করেছিল ধর্ম বর্ণ নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীকে একই ছাতার নিছে আনতে সক্ষম হয়েছে। জিয়াউর রহমানের মত ভিশনারি নেতা পৃথিবীতে বিরল। জিয়ার কনসেপ্ট ধারণ করে মালয়েশিয়া মত দেশ উন্নতির দারপ্রান্তে পৌঁছেছে ।জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানের বীত্বে গাতা ইতিহাস যেনে দেশ ও জাতীগঠনে উদ্বোদ্ধ করতে পারে নতুন প্রজন্মকে জিযা স্মৃতি পাঠাগার। ডাক্তার শাহাদাত হোসেন আজ ১১ আগষ্ট শুক্রবার বিকেলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব- জিয়া স্মৃতি পাঠাগার চট্টগ্রাম মহানগরের উপদেষ্টা আবুল হাশেম বক্কর বলেন, দলের প্রতিটি নেতাকর্মীকে বই পড়া মনোননিবেশ করতে হবে। জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট জিযার বিখ্যাত উক্তি প্রশিক্ষিত কর্মীরাই রাজনৈতিক দলের প্রাণ জিয়াউর রহমানের সেই স্বপ্নের প্রশিক্ষিত কর্মী গঠনে ভূমিকা রাখবে যে স্মৃতি পাঠাগার।
জিয়া স্মৃতি পাঠাগার চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা জসিম উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক লায়ন আনোয়ার হোসেন উজ্জলের সঞ্চালনায় পরিচিতি সভায় বক্তব্য রাখেন জিয়া স্মৃতি পাঠাগার মহানগর সিনিয়র সহ-সভাপতি দিদারুল আলম চৌধুরী, সহ-সভাপতি দৈনিক দিনকাল, সাংবাদিক হাসান মুকুল, মোঃ শাহজাহান, সরোয়ার উদ্দিন সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন শাহিন হায়াৎ,প্রচার সম্পাদক লেখক ও গবেষক আজিজুল হক মাসুম, সহ-প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন খান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক আলোকচিত্র শিল্পী আব্দুল আউয়াল, প্রকাশনা সম্পাদক সহ- অধ্যাপক ইকবাল হোসেন সুমন, অর্থ সম্পাদক এডভোকেট শফিকুল আলম স্বপন, কার্যনির্বাহী সদস্য জাফরুল হাসান রানা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কাজী সাইফুল ইসলাম টুটুল।