প্রেসিডেন্ট জো-বাইডেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সাথে আলোচনার সময় গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের জন্য মার্কিন সমর্থন পুনঃনিশ্চিত করেছেন।
এবং ফিলিস্তিনে হাসপাতালে নারকীয় হামলার জন্য ফিলিস্তিনিরাই দায়ী ও এই হামলা হামাসই করেছে বলে অভিযোগ করেছেন। এর আগে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এই অভিযোগ করেছিলেন, ঠিক একই সূরে জো-বাইডেনও তাই বললেন!
https://youtu.be/gCNeDWCI0vo
এদিকে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ও ফিলিস্তিনের জনগন এই হামলা ইসরায়েলেরই নারকীয় হামলা বলে বলছেন। এবং এর জেরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো-বাইডেন এর সাথে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস,জর্ডান,লেবানন ও মিশরের যেই আলোচনা হওয়ার কথাছিল সেটি তারা বাতিল করেছেন।
ইরান এই নারকীয় হামলার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন এবং গাজায় এমন নারকীয় হামলা বন্ধ না করলে এই যুদ্ধের পরিধি আরো বাড়বে তার জন্য ইসরায়েলকে চড়ামূল্য দিতে হবে বলে হুশিয়ার করেছেন।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইসরায়েলের এমন নারকীয় হামলা ও হত্যাযগ্যের জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেছেন, এবং প্রয়োজনে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এই হামলা প্রকৃতপক্ষে কারা করেছে সেটি সনাক্ত করার জন্য বলেছেন।
ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা বলছেন যে গাজার একটি হাসপাতালে ইসরায়েলি বিমান হামলার ফলে অন্তত ৪৭১ জন নিহত হওয়ার একদিন পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো-বাইডেন কিভাবে ইসরায়েলের তেল আবিব সফরে এই নারকীয় হামলা নিয়ে নেক্কারজনক মন্তব্য করেন!
এ'দিকে ইসরায়েল ফিলিস্তিনের ইসলামিক জিহাদ দ্বারা উৎক্ষেপণ করা রকেট ভুলভাবে হাসপাতালে ক্ষেপণ করেছে বলে যে অভিযোগ করেছে, সেই অভিযোগটি ইসলামিক জিহাদ অস্বীকার করেছে।
৭ অক্টোবর ২০২৩ ইং ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামাসের হামলার পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৩৪৮০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েল তুরস্ক থেকে তাদের সকল ইয়াহুদীদের তুরস্ক ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানাযায়। ঠিক কি কারনে এমন নির্দেশ দিয়েছেন সেটি কোনো সূত্র থেকে এখনো জানাযায়নি।
সূত্রঃ আল-জাজিরা।