চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ডের কুমিরা ইউনিয়নে এক সুইপার মাদক ব্যবসায়ীর কাছে সাধারন মানুষ ও সাংবাদিকও অসহায় হয়ে পড়েছে! তার মাদক ব্যবসার কথা লেখালেখি করলে ইয়াবা দিয়ে চালান দিবে,প্রয়োজনে হত্যা করবে বলেও হুমকী দিচ্ছে, এই সুইপার মাদক ব্যবসায়ী।
এলাকার সাধারণ মানুষদের কাছ থেকে জানা যায়,
কুমিরা ইউনিয়নের ঘাটঘর গ্রামের বাসিন্দা আলী আহমদের ছেলে রবিউল হোসেন লোক দেখানো সুইপারের কাজ করলেও তার মূল পেশা হলো গাজা,বাংলা মদ ও ইয়াবা ব্যবসা করা, তার এই বেপরোয়া অবৈধ মাদক ব্যবসা ব্যাপক ভাবে চলছে ও এলাকার যুবসমাজকে ধংস করে চলেছে!
সে কাউকে পরোয়া করে না, কোন অদৃশ্য শক্তি তার পিছনে আছে সেটি কেউ বলতে না পারলেও, মাদক ব্যবসায়ী রবিউলের প্রতিবেশী এক সাংবাদিক জাহাঙ্গীর তার মাদক ব্যবসার বিষয়ে জানতে চাইলে উক্ত মাদক ব্যবসায়ী রবিউল স্হানীয় কয়েকজন মেম্বারের সামনেই সাংবাদিককে প্রয়োজনে হত্যার হুমকী দেয়!
এ'সময় সে বলে সব কিছু ম্যানেজ করেই সে এই অবৈধ মাদক ব্যবসা করছেন। প্রয়োজনে প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করলে করবে, কিন্ত তার এই মাদক ব্যাবসা নিয়ে লেখালেখি করলে চরম মাশুল দিতে হবে বলে সাংবাদিককে হুমকি দেয়!
তার হুমকী বিষয়ে নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি করতে গেলে সেখানেও সে উপস্হিত হয়ে এই সাংবাদিক কে আবারো হুমকী দেয় থানা পুলিশের সামনেই! একজন সুইপার মাদক ব্যাবসায়ী এতো শক্তি কোথায় পেলো খুঁজতে গিয়ে জানা যায়,উক্ত ছদ্মবেশী সুইপার মাদক ব্যবসায়ীর সাথে রয়েছে প্রশাসনের সব দপ্তরেই সখ্যতা ও যোগাযোগ।
তাই সে পাবলিক ও সাংবাদিক কাউকেই পরোয়া করেনা। দিব্যি সে তার এই অবৈধ মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে ও সমাজের যুবসমাজের অপূরণীয় ক্ষতি করে চলছে। এলকাবাসি রবিউলকে গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও মাদক ব্যবসা বন্ধের দাবী জানান।
উল্লেখ্য,কুমিরা এলাকায় আগে মাদক ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তার ছিল মাদক সম্রাজ্ঞী মিনু আক্তারের,সে বর্তমানে জেলে থাকায় তার মাদক ব্যবসার স্থানটি দখল করে নিয়েছে এই সুইপার রবিউল হোসেন।