কাইয়ুম চৌধুরীঃ
হেলিকপ্টার নিয়ে কোনো সাহায্য না আসে তাহলে কেউ দয়া করে লাশ সংগ্রহ করতে আসবেন না। হেলিকপ্টার ছাড়া ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামের মানুষদের আর কোনোভাবেই রক্ষা করা যাবেনা। প্রবল স্রোতের কারনে সেখানে কোনো নৌকা এবং স্পীড বোট যেতে পারছেনা। বিদ্যুৎ না থাকায় ফোন নেটওয়ার্কও নেই। ফোনে চার্জও নেই। ওইসব এলাকার বাসিন্দাদের সাথে সবার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এই তথ্য দিয়েছে আলী আক্কাছ ভাই।
সেনাবাহিনী এবং নৌবাহিনী তারা কেউই হেলিকপ্টার ছাড়া কিছুই করতে পারবেনা। এই দুই উপজেলার প্রায় সকল ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। ছাগলনাইয়া উপজেলার অবস্থাও আশংকাজনক। সবাই বাড়ির ছাদে অবস্থান করছে। আজকে রাতে লাশের বন্যা বয়ে যাবে…!!!
জরুরি অবস্থা জারি করার বিকল্প নেই…!
রেসকিউ পসিবল হচ্ছে না, স্রোত এর গতিবেগ আর উচ্চতার কারণে ট্রেস করা যাচ্ছে না। কোন দিকে কি বুঝাই যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ আর্মি আর নেভি ছাড়া পসিবল না।
ছাত্র জনতা জীবন বাজি রেখে চেষ্টা করতেছে কিন্তু পারতেছে না।
চার পাশে শুধু কান্নার আওয়াজ আর চিৎকার।যদি হেলিকপ্টার নিয়ে কোনো সাহায্য না আসে তাহলে কেউ দয়া করে লাশ সংগ্রহ করতে আসবেন না। হেলিকপ্টার ছাড়া ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামের মানুষদের আর কোনোভাবেই রক্ষা করা যাবেনা। প্রবল স্রোতের কারনে সেখানে কোনো নৌকা এবং স্পীড বোট যেতে পারছেনা। বিদ্যুৎ না থাকায় ফোন নেটওয়ার্কও নেই। ফোনে চার্জও নেই। ওইসব এলাকার বাসিন্দাদের সাথে সবার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
সেনাবাহিনী এবং নৌবাহিনী তারা কেউই হেলিকপ্টার ছাড়া কিছুই করতে পারবেনা। এই দুই উপজেলার প্রায় সকল ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। ছাগলনাইয়া উপজেলার অবস্থাও আশংকাজনক। সবাই বাড়ির ছাদে অবস্থান করছে। আজকে রাতে লাশের বন্যা বয়ে যাবে…!!!
জরুরি অবস্থা জারি করার বিকল্প নেই…!
রেসকিউ পসিবল হচ্ছে না, স্রোত এর গতিবেগ আর উচ্চতার কারণে ট্রেস করা যাচ্ছে না। কোন দিকে কি বুঝাই যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ আর্মি আর নেভি ছাড়া পসিবল না।
ছাত্র জনতা জীবন বাজি রেখে চেষ্টা করতেছে কিন্তু পারতেছে না।
চার পাশে শুধু কান্নার আওয়াজ আর চিৎকার।যদি হেলিকপ্টার নিয়ে কোনো সাহায্য না আসে তাহলে কেউ দয়া করে লাশ সংগ্রহ করতে আসবেন না। হেলিকপ্টার ছাড়া ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামের মানুষদের আর কোনোভাবেই রক্ষা করা যাবেনা। প্রবল স্রোতের কারনে সেখানে কোনো নৌকা এবং স্পীড বোট যেতে পারছেনা। বিদ্যুৎ না থাকায় ফোন নেটওয়ার্কও নেই। ফোনে চার্জও নেই। ওইসব এলাকার বাসিন্দাদের সাথে সবার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
সেনাবাহিনী এবং নৌবাহিনী তারা কেউই হেলিকপ্টার ছাড়া কিছুই করতে পারবেনা। এই দুই উপজেলার প্রায় সকল ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। ছাগলনাইয়া উপজেলার অবস্থাও আশংকাজনক। সবাই বাড়ির ছাদে অবস্থান করছে। আজকে রাতে লাশের বন্যা বয়ে যাবে…!!!
জরুরি অবস্থা জারি করার বিকল্প নেই…!
রেসকিউ পসিবল হচ্ছে না, স্রোত এর গতিবেগ আর উচ্চতার কারণে ট্রেস করা যাচ্ছে না। কোন দিকে কি বুঝাই যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ আর্মি আর নেভি ছাড়া পসিবল না।
ছাত্র জনতা জীবন বাজি রেখে চেষ্টা করতেছে কিন্তু পারতেছে না।
চার পাশে শুধু কান্নার আওয়াজ আর চিৎকার।