নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক'র জন্য দীর্ঘমেয়াদী প্রতিবেশ পুনরুদ্ধার ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক, সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম এর মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ইংরেজি বিকাল ৪ টায় আরণ্যক ফাউন্ডেশন এবং ইকিউএমএস (EQMS) এর সহযোগিতায় বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক'র নজরুল চত্তরের পাশে প্রাকৃতিক পরিবেশে পেন্ডেল স্থাপন করে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক থেকে পর্যটকরা যেন বিমুখ না হয়ে পড়ে সেজন্য বন বিভাগ এই পার্কটিকে পর্যটকদের কাছে আকর্ষনীয় করে গড়ে তুলতে দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য এই মতবিনিময় সভা করেছেন বলে জানিয়েছেন বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক'র প্রতিবেশ পুনরুদ্ধার ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রকল্প প্রধান মোহাম্মদ হোসাইন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সীতাকুণ্ড উপজেলা (Lged) প্রকৌশলী মোঃ আলমগীর বাদশা, ইকিউএমএস (EQms) এর কনসালটেন্ট এস এম তানভির, বোটানিক্যাল গার্ডেন উন্নয়ন বাস্তবায়নে আরণ্য ফাউন্ডেশনের টিম লিডার অতিশ রন্জন পাল, সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক এ বোটানিক্যাল গার্ডেনের রেণ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলাউদ্দীন, সীতাকুণ্ড স্রাইন কমিটির কর্মকর্তা তুষার চক্রবর্তী,প্রদীপ রন্জন দত্ত, ইকিউএমএস (EQms) এর কনসালটেন্ট ইলিয়াছ মজুমদার, সীতাকুণ্ড প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক কাইয়ুম চৌধুরী, দৈনিক দেশি নিউজ ২৪ এর সম্পাদক ও প্রকাশক সাংবাদিক মোঃ দিদারুল আলম (দিদার), ইকোপার্ক জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আনোয়ার হোসাইন, মাওলানা নুর উদ্দীন,সালেক মুর্শেদ, ইজারাদার মোঃ নাছির সওদাগর সহ পার্কে কর্মরত বনবিভাগের বিভিন্ন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা কর্মচারীগণ।
উক্ত অনুষ্ঠানের মত বিনিময় কালে মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নে বিভিন্ন মতামত ওঠে আসে যার মধ্যে ছিল পার্কে নিজস্ব গাড়ীর পার্কিং ব্যবস্হা, পর্যটকদের গেইট থেকে পাহাড়ের ওপর নেওয়ার জন্য ছাদ উম্মুক্ত গাড়ীর ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত টয়লেটের ব্যবস্হা, শিশুদের জন্য আকর্ষনীয় নানান প্রজাতির জীব জন্তুর প্রতিকৃত, নানান জীবজন্তু উন্মুক্ত করন, ক্যাপসুর লিপ্ট,পাহাড়ে বাঁধ নির্মান করে লেক তৈরী ও স্পীড বোডের ব্যবস্হা,পলিথিন,প্লাষ্টিক মুক্ত পার্ক বাস্তবায়ন, নিরাপত্তা জোড়দার, হয়রানী, ও ইপটিজিং মুক্ত পার্ক এবং কঠোর নিরাপত্তা বাস্তবায়ন করা জরুরী বলে সকলে মতামত দিয়েছেন।