চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ডের বাশঁবাড়িয়া ঝর্ণার পানিতে গোসল করতে নিচে গর্তে জমানো পানিতে ডুবে নিখোঁজ হওয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা।
আজ বুধবার দুপুর (পোনে একটায়) সীতাকুণ্ড উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ছড়ছড়ি (বিলাসী) ঝর্ণা থেকে নিখোঁজ এই পর্যটকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ১১ টায় ঝর্ণায় গোসল করতে গিয়ে সেখানে নিখোঁজ হন ওই শিক্ষার্থী।
নিহত শিক্ষার্থীর হলেন এ কে এম নাইমুল হাসান (২০)।
সে কুমিরা আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ।
কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা মো.ফিরোজ আমহম্মদ ভূঁইয়া জানান,নগরীর কাট্টলী এলাকা থেকে তিন বন্ধু মিলে বাঁশবাড়িয়ার ছড়ছড়ি ঝর্ণায় ঘুরতে আসেন। সেখানে যাওয়ার পর ঝর্ণায় গোসল করতে নামেন নাইমুল ও তাঁর বন্ধুরা। গোসল শেষে দুই বন্ধু উপরে উঠে এলেও সাঁতার না জানার কারনে নাইমুল ঝর্নার পানিতে ডুবে যান। এরপর তাঁর বন্ধুরা নিখোঁজ নাইমুলকে উদ্ধারে সহায়তা চেয়ে জাতীয় জরুরী সেবা নম্বর ৯৯৯ এ ফোন করেন। পরে তাদের কাছ থেকে আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে টানা দেড় ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর ঝর্ণার পানি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করি। উদ্ধার পরবর্তীতে মৃতদেহটি সীতাকুণ্ড থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বলেন,নিহত শিক্ষার্থীর মরদেহটি উদ্ধারের পর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আমাদের (পুলিশের) কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহটি তাঁর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করবো।
স্হানীয় চেয়ারম্যান শওকত আলী জাহাঙ্গীর বলেন, এর আগেও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন ছাত্র সাগরে ডুবে মারা যায়, তারপরও ছাত্ররা সতর্ক না হওয়াটা দুঃখজনক।
WWW.DESHYNEWS24.COM/REGISTRATION NO-52472/2024
This info is priceless. How can I find out more?
yes you can.